কেন্দ্রে তাকিয়ে ঠাকুরগাঁওয়ের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঠাকুরগাঁও জেলার ৩টি আসনে আওয়ামী লীগের ৩০ জন দলের মনোনয়নপত্র কিনেছেন ও জমাও দিয়েছেন। সাক্ষাৎকার পর্বও শেষ। এখন শুধু টিকিট নিশ্চিতের অপেক্ষায়। কার কপালে নৌকার টিকিট মিলবে তা নিয়ে উত্তেজনা ও দুশ্চিন্তায় রয়েছেন মনোনয়ন প্রত্যাশীরা। আবার জোট মহাজোটের জটিল সমীকরণের কারণে ঝুঁকিতে রয়েছেন দলের অনেকে।
তৃণমূলের মতামতের ভিত্তিতে প্রার্থী চূড়ান্ত করার নিয়ম থাকলেও নানা কারণে এবার বিভিন্ন সংস্থা ও সাংগঠনিক জরিপের ভিত্তিতে প্রার্থী মনোনয়ন দিচ্ছে ক্ষমতাসীন দল। এ কারণে বলা যাচ্ছে না কাকে দলের প্রার্থী ঘোষণা করা হবে।
তবে প্রার্থী ঘোষণার আগেই অনেকেই নির্বাচনী প্রচারণায় নেমে পড়েছেন। এ তালিকায় রয়েছেন ঠাকুরগাঁও-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন, উপজেলা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অরুনাংশু দত্ত টিটো, প্রয়াত এমপি খাদেমুল ইসলামের ছেলে ছাত্রলীগ নেতা সাহেদুল ইসলাম সাহেদ, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মকবুল হোসেন বাবুসহ মোট ১৪ জন।
বর্তমান এমপির নিজ দলের কর্মীদের সঙ্গে অভ্যন্তরীণ কোন্দল নিয়ে জেলার ও উপজেলার নেতাদের দ্বন্দ্ব আরও প্রকট হয়েছে বলে মনে করছেন দলের সাধারণ সমর্থকরা। তাই দলের নীতি নির্ধারকদের ওপরই নির্ভর করছেন নেতাকর্মীরা।
এই আসনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে করছে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। কারণ বিএনপি থেকে একক প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন কিনেছেন বিএনপি মহাসচবি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আওয়ামী লীগ যদি যোগ্য কোনো প্রার্থীকে মনোনয়ন না দিতে পারে তাহলে মির্জা ফখরুলের হাতে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখছেন অনেকেই।
এদিকে ঠাকুরগাঁও-২ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আলম টুলু, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রবীর কুমার রায়সহ একাধিক প্রার্থী মাঠে নেমেছেন। এই আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী ১১ জন।
অনেকেই মনে করছেন এবার বর্তমান এমপির পরিবর্তন হতে পারে। কিন্তু তৃণমূল আওয়ামী লীগের কর্মীরা মনে করছে ৬ বারের এমপি দবিরুল ছাড়া এই আসনটি ধরে রাখা সম্ভব না। নতুন কোনো প্রার্থীকে মনোনয়ন দিলে হাতছাড়া হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
অপরদিকে ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে সংরক্ষিত আসনের এমপি সেলিনা জাহান লিটা আওয়ামী লীগের ডামি প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন। তবে এ আসন থেকে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য হাফিজ উদ্দিন মনোনয়ন কিনেছেন।
এছাড়া অনেকেই ওয়ার্কাস পার্টির বর্তমান এমপি ইয়াসিনকে মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে মনে করছেন। তবে নির্বাচনে এর হিসাব অনেকটাই পরিবর্তন হতে পারে।
এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন সংগ্রহ করেছেন সাবেক সংসদ সদস্য ইমদাদুল হক, সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য সেলিনা জাহান লিটা, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সইদুল হক, তাঁতী লীগের রবিউল ইসলাম রবি ও সুজাউল করিম সুজা।
এছাড়া এ আসনে বিএনপি থেকে একক প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন কিনেছেন জাহিদুল ইসলাম। এ আসনটি নিয়ে আওয়ামী লীগের অনেক প্রত্যাশা থাকলেও দলীয় হাইকমান্ডের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপ করলে তারা বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলে নতুন মুখের দেখা মিলবে এতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে কোন আসন থেকে কাকে বাদ দেবেন আর কাকে নেবেন সেটি নেত্রীই ভালো বলতে পারেন। নেত্রীর সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় থাকতে হবে আমাদের। দল থেকে যাকে মনোনয়ন দেয়া হবে আমরা তার জন্যই কাজ করবো।
তৃণমূলের মতামতের ভিত্তিতে প্রার্থী চূড়ান্ত করার নিয়ম থাকলেও নানা কারণে এবার বিভিন্ন সংস্থা ও সাংগঠনিক জরিপের ভিত্তিতে প্রার্থী মনোনয়ন দিচ্ছে ক্ষমতাসীন দল। এ কারণে বলা যাচ্ছে না কাকে দলের প্রার্থী ঘোষণা করা হবে।
তবে প্রার্থী ঘোষণার আগেই অনেকেই নির্বাচনী প্রচারণায় নেমে পড়েছেন। এ তালিকায় রয়েছেন ঠাকুরগাঁও-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন, উপজেলা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অরুনাংশু দত্ত টিটো, প্রয়াত এমপি খাদেমুল ইসলামের ছেলে ছাত্রলীগ নেতা সাহেদুল ইসলাম সাহেদ, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মকবুল হোসেন বাবুসহ মোট ১৪ জন।
বর্তমান এমপির নিজ দলের কর্মীদের সঙ্গে অভ্যন্তরীণ কোন্দল নিয়ে জেলার ও উপজেলার নেতাদের দ্বন্দ্ব আরও প্রকট হয়েছে বলে মনে করছেন দলের সাধারণ সমর্থকরা। তাই দলের নীতি নির্ধারকদের ওপরই নির্ভর করছেন নেতাকর্মীরা।
এই আসনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে করছে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। কারণ বিএনপি থেকে একক প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন কিনেছেন বিএনপি মহাসচবি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আওয়ামী লীগ যদি যোগ্য কোনো প্রার্থীকে মনোনয়ন না দিতে পারে তাহলে মির্জা ফখরুলের হাতে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখছেন অনেকেই।
এদিকে ঠাকুরগাঁও-২ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আলম টুলু, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রবীর কুমার রায়সহ একাধিক প্রার্থী মাঠে নেমেছেন। এই আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী ১১ জন।
অনেকেই মনে করছেন এবার বর্তমান এমপির পরিবর্তন হতে পারে। কিন্তু তৃণমূল আওয়ামী লীগের কর্মীরা মনে করছে ৬ বারের এমপি দবিরুল ছাড়া এই আসনটি ধরে রাখা সম্ভব না। নতুন কোনো প্রার্থীকে মনোনয়ন দিলে হাতছাড়া হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
অপরদিকে ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে সংরক্ষিত আসনের এমপি সেলিনা জাহান লিটা আওয়ামী লীগের ডামি প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন। তবে এ আসন থেকে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য হাফিজ উদ্দিন মনোনয়ন কিনেছেন।
এছাড়া অনেকেই ওয়ার্কাস পার্টির বর্তমান এমপি ইয়াসিনকে মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে মনে করছেন। তবে নির্বাচনে এর হিসাব অনেকটাই পরিবর্তন হতে পারে।
এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন সংগ্রহ করেছেন সাবেক সংসদ সদস্য ইমদাদুল হক, সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য সেলিনা জাহান লিটা, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সইদুল হক, তাঁতী লীগের রবিউল ইসলাম রবি ও সুজাউল করিম সুজা।
এছাড়া এ আসনে বিএনপি থেকে একক প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন কিনেছেন জাহিদুল ইসলাম। এ আসনটি নিয়ে আওয়ামী লীগের অনেক প্রত্যাশা থাকলেও দলীয় হাইকমান্ডের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপ করলে তারা বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলে নতুন মুখের দেখা মিলবে এতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে কোন আসন থেকে কাকে বাদ দেবেন আর কাকে নেবেন সেটি নেত্রীই ভালো বলতে পারেন। নেত্রীর সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় থাকতে হবে আমাদের। দল থেকে যাকে মনোনয়ন দেয়া হবে আমরা তার জন্যই কাজ করবো।
Post a Comment